রচনায়ঃ-ivnvb Zvcm
এক-
দেয়াল ঘড়িতে মিস্টি মধুর মিউজিক
ভেসে উঠল।প্রতি ঘন্টায়-ঘন্টায় এই মিউজিক
বাজে।মিউজিক শেষে ঘন্টার ওয়ারনিং
বাজে।রুবেল ঘুমের ঘোরে সেই ওয়ারনিং
শুনতে থাকে আর মনে-মনে গুণতে থাকে।পর পর
দু’টি টং টং শব্দ হলো।তার মানে
এখন রাত দু’টো।ওপাশে কাত হয়ে শুতে গেলেই আধো
ঘুমান্ত চোখের উপর পড়লো আলোর ফলক।চোখ খুলতেই
হকচকিয়ে গেল।
একি দেখছে রুবেল?রুমের
জানালাটা খোলাই ছিল।আর সেই
জানালা দিয়েই এতো আলো আসছে,এই রাত দুপুরে।রুবেল বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো।
রুবেল থাকে পাঁচ তলার উপরের
ছাদের চিলেকোঠায়।সুন্দর একটা নিরিবিলি রুমে।তার সামনে বিশাল একটা খোলা ছাদ।এটাই রুবেলের বিশাল রাজ্য।নীচে
থাকে তার বাবা-মা আর ছোট ভাই-বোন।
রুমের দরজা খুলে ছাদে এলো।এসেই অবাক!কিছুক্ষণ স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।এ দেখি এক মায়াময় নতুন জগৎ।এটা কি আমাদেরই পৃথিবী? নাকি অন্য কোন গ্রহ!বিশ্বাস হচ্ছে না।আকাশের
দিকে তাকিয়ে দেখে,কি অপূর্ব সোনালী আলো ঝলমল করছে।চারিদিকে
আলোর বন্যা।আকাশ জুড়ে তারাদের মেলা।মনে হচ্ছে আকাশটা আজ বিয়ের সাজে-সজ্জিত। তারাগুলো কি সুন্দর মিটিমিটি করছে।ঠিক যেন বিয়ে বাড়ির আলোক বাতির মত। বিয়ের
উৎসবেই মেতে উঠেছে সারাটা পৃথিবী।মনে হয়
ঐ চাঁদটার আজ গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান বসেছে। ভরা যৌবনে
আজ চাঁদের ভরা পূর্ণিমা।গোটা
পৃথিবীময় সোনালী আলোয় উজ্জল।চাঁদটাকে
দেখতে হীরার থালার মত লাগছে।সেই আকাশে
ভাসমান থালা থেকেই বেরিয়ে আচ্ছে,এই অপূর্ব সোনালী-রূপালী আলোর ঝলক।
দারুণ লাগছে রুবেলের।অজস্র তারার ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলছে।এমন সময় মনের মধ্যে খুব তীব্র ব্যথা অনুভব করছে রুন্টির জন্য।আজ এমন মধুর সময় রুন্টি বাসায়ই নেই।
রুন্টি থাকে রুবেলদের পাশের
বিল্ডিংয়ে।এই মুহুর্তে রুন্টিকে এক পলক
ও যদি দেখতে পেতো রুবেলের মনটা সুখেভরে উঠতো।কিন্তু আজ সকালেই রুন্টি তার মামা-মামীর সাথে বরিশাল গেছে।যাওয়ার সময় রুবেলদের বাসায় চাবি রেখে গেছে।সুতরাং রুন্টি নিশ্চয়ই বাসায় নেই।যদিও ছাদ থেকেই রুন্টির রুম দেখা যায়।রুন্টিকে
রুবেল এতো ভালোবাসে তা কখনও বলতে পারেনি।এমনিতে
রুবেলের সাথে রুন্টির অনেক কথা হয়।কিন্তু
আসল কথাটা কখনও সরাসরি বলা হয়ে উঠেনি।
রুন্টি মেয়েটার ¯^fve আবার একটু অন্য রকম।সে সবার সাথেই কথা বলে।মহল্লার অনেক ছেলেদের সাথে ওর বন্ধুত্ব আছে।তবুও রুবেল ভেবেছে,তার ভালোবাসা রুন্টি কখনও প্রত্যাখ্যান করবে না।তাই এতো দিন রুবেল তার ভালোবাসার কথা সরাসরি বলেনি।তবে যখনই রুবেল রুন্টিদের বাসায় যেতো তখনই রুন্টি ছুটে আসতো
সব কাজ কর্ম ফেলে।আবার অনেক সময় পাশাপশি ছাদেও
অনেক কথা হতো।রুবেলের ইচ্ছে ছিল আজকের মতো
এমন একটা মায়াময় রাতে রুন্টিকে ডেকে তার ভালোবাসার কথা বলবে।তাই ভেবে মনের অজান্তেই রুন্টির রুমের দিকে তাকাল। এ কি?রুন্টির রুমের জানালাটা তো খোলা।এমনিতেই
ওর রুমে কাউকে ঢুকতে দেয় না।ও বাসায়
না থকলে,সব সময় ওর রুম তালা মেরে রাখে।যদি রুন্টি
রুমে থাকে তবেই জানালাটা খোলা রাখে।কিন্তু
আজ তো রুন্টির বাসায় থাকার কথা না।এমন কি
ওদের বাসার মামা-মামী,ছোট ভাই-বোন কেউ থাকার কথা না।তা ছাড়া রুবেল নিজেই সন্ধ্যার সময় রুন্টিদের বাসার চাবি দেখেছে।আলমারির উপর থেকে রুবেলের মা’ই চাবিটা
তুলে রেখেছে।তাহলে কি ডুপ্লিকেট চাবি আছে?
জানালা দিয়ে রুবেল আরও একটু
ভিতরের দিকে দৃস্টি দিল।রুমের
লাইটটা নিভানো।তবে চাঁদের আলো জানালা দিয়ে
ভিতরে কিছুটা প্রবেশ করেছে।নারিকেল
গাছের পাতার ছায়াটা রুমের ভিতরে দোল খাচ্ছে।রুবেলের
দৃস্টিটা আরও একটু ভিতরে নিতেই তার হাত-পা সব ঠান্ডা হবার উপক্রম।
এ কি দেখা যাচ্ছে!বিছানায় কে
যেন নাড়াচড়া করছে।কিছুটা ধুসর সাদা মাটির রঙের মত।সোডিয়াম
লাইটে যে রকম লাগে।আরও একট ুভালো করে দেখার জন্য
রুবেল ছাদের রেলিং-এর ওপর উঠে দাঁড়ালো।এখন তো
সাদার সাখে কালোর কি যেন বিছানায় নাড়াচরা করছে।নারিকেল গাছের পাতার ছায়াতে ঠিক বোঝা যাচ্ছে না।তবে বিছানায় কেউ না কেউ,কিছু না কিছু করছে,্এটা
নিশ্চিত বোঝা যাচ্ছে।ভালো
করেই খেয়াল করলো রুবেল।নীল চাদরটার
উপর দু’টি প্রাণী।একজনের গায়ের রং অনেকটা রুন্টির
মতোই।রুবেল আর ভাবতে পারছে না।
রুন্টি যে ঐ প্রকৃতির তা রুবেলের
বন্ধু সোহেল একদিন বলেছিল,রুবেল সেই থেকে সোহেলের সাথে তেমন কথা
বলে না।সোহেল বলেছিল,“রুন্টি
খুবই চঞ্চল প্রকৃতির আর তুই হলি গিয়ে তার বিপরীত।তারপর তোর কোন গাল ফ্রেন্ড নেই।অথচ রুন্টির
অনেক বয় ফ্রেন্ড।”
আরও ইত্যাদি,ইত্যাদি
অনেক কথা বলেছে।সেদিন সোহেলের সাথে খুব রাগ
করেছিল রুবেল।এখন রুবেল ভাবে,আসলেও
সোহেল ভালোর জন্যই কথাগুলো বলেছিল।তখন যদি
একটু সতর্ক হওয়া যেতো তা হলে আজ আর এমন দূর্দশা হতো না।এই মুহুর্তে এই সব ভেবে রুবেলের খুব কান্না পাচ্ছে।কি করবে বা কি করা উচিৎ ঠিক বুঝে উঠতে পারচ্ছে না।
রুমে গিয়ে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি
পান করলো।মনটা খুব অস্থির।জীবনের প্রথম ভালোবাসায় প্রতারিত রুবেল।কিছুতেই রুন্টিকে মাফ করবে না।তাকে একটা বড় শিক্ষা দেওয়া দরকার।প্রচন্ড
রাগ হলো রুবেলের।টর্চ লাইটটা নিয়ে সরাসরি রুন্টির
বিছানায় আলো ধরলো।কিন্তু তখন আর কেউ বিছানায় ছিল
না। শুধু বিছানার নীল চাদরটা এলোমেলো
করে,আউলিয়ে-ঝাউলিয়ে রয়েছে।সুতরাং
প্রচন্ড ঘৃণা হলো রুন্টির উপর।সারাটা
রাত তার অস্থিরতায় কেটেছে।সকালের
দিকে কয়টা ঘুমের বড়ি খেয়ে কিছুক্ষণ ঘুমাল।
দুই-
রুবেলের মা এসে রুবেলকে জাগাল
বেলা বারটায়,ছেলের চেহারা দেখে মা অবাক!
:কি হয়েছে-রে তোর?
:কই কিছু না তো।
:তা হলে তোকে এমন দেখাচ্ছে কেন?
প্রসঙ্গটা ঘুরিয়ে রুবেল বলল,“মা ছোট
চাচা কি লন্ডন থেকে আর ফোন করেছিল?”
:হ্যাঁ করেছিল।গতকাল রাতেও করে ছিল।তোকে খুব করে যেতে বলেছে।ওনার
বিরাট ব্যবসা সেখানে,এখন আর একা চালাতে পারছে না।তাই তোকে চাচ্ছে।
:ঠিক আছে মা।আমি যাব।এ দেশে
থেকে কিছু হবে না।এদেশের সব মানুষই প্রতারক।আজই আমি ঢাকা যাব,সব ঠিকঠাক করতে।
:তুই নাস্তা করবি না।
:না,মা!একবারে
ভাত খেয়ে রওনা হবো।
রুবেলের মা চলে গেল। রুবেল একটা ব্যাগে সব কাপড়-চোপড় রেডি করলো।যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব হয়,ততো তাড়াতাড়ি
সে এদেশ ছাড়বে।
তিন-
ঢাকায় এসে চিন্তা করলো,রুন্টির
মামা-মামীকে ব্যাপারটা জানানো দরকার।শত হলেও
ওনারা খুব ভালো মানুষ।তাছাড়া
রুন্টির বাবা-মা থাকে গ্রামে,এখানে মামা-মামীর আশ্রয়ে আছে।প্লেনে উঠার আগে রুন্টিকে একটা চিঠি পোস্ট করে দিল,এয়ার
পোর্ট পোস্ট অফিস থেকে।
রুন্টি,
তোমার নামটা উচ্চারণ করতে আমার
খুব ঘৃণা হচ্ছে।তুমি আমার পবিত্র ভালোবাসাকে
অপমান করেছো।কিন্তু আমি তোমাকে কোন দিনই
ক্ষমা করবো না।এমন কি মৃত্যুর পরেও না।তবুও গত রাতের দৃশ্য আমি কাউকে কিছুই বললাম না।তোমার জন্যই এদেশ ছাড়তে বাধ্য হলাম।ভালো থেকো।
০২.০২.১৯৯৫ইং
ইতি-রুবেল
চার-
দীর্ঘ পাঁচ বছর পরে রুবেল দেশে
ফিরল।দেশে ফেরার মোটেও ইচ্ছে ছিল
না।মায়ের গুরুতর অসুখ,তাই শেষ
দেখাটা একটু দেখতে আসা।বাসায়
এসে দেখে সেই কলংকিত রুন্টি মায়ের পাশে বসে।রুবেলকে
দেখে হঠাৎ চমকে গেছে।রুবেলের
মনের মধ্যে আবার সেই তীব্র ঘৃণাটা পুনরায় জেগে উঠল।রুবেল কিছু বলার আগেই রুন্টি উঠে চলে গেল।
রুবেলের মা কথা বলতে পারছে না।অবস্থা খুবই খারাপ।যে কোন মুহুর্তে কিছু হয়ে যেতে পারে।রুবেলের
মনে,একদিকে রুন্টিকে দেখে ঘৃণা হচ্ছে,অন্য দিকে নিজের মায়ের জন্য কস্টে বুক
ফেটে যাচ্ছে।সে নিজেকে অনেক কস্টে কন্ট্রোল
করলো।পরে ডাক্তারের সাথে আলাপ করলো।
ডাক্তার বলল,“এখন কিছুই
বলা যাবে না।ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে দিচ্ছি,ঘন্টা
খানিক রুগী ঘুমাবে।রাতটুকু অপেক্ষা করেন।”
এই মুহুর্তে মায়ের জন্য খুব
ব্যথা অনুভূতি হচ্ছে।কিছুই
ভালো লাগছে না।ছাদের উপর উঠল অনেক দিন পর।তার সেই চিলেকোঠার রুমে ঢুকল দীর্ঘ পাঁচ বছর পরে।দরজা খুলতেই দেখে নীচে একটা চিঠি।সম্ভবত চিঠিটা আজকে-ই লেখা।দরজার
চৌকাঠ থেকে শুরু করে সমস্ত রুমময় ধুলাবালিতে ঢেকে আছে।শুধু মাত্র এই চিঠিটাই ঝকঝকে।রুবেল
চিঠিটা তুলে নিয়ে পড়তে শুরু করলো।
প্রিয় রুবেল,
শুভেচ্ছা নিও।ভেবে ছিলাম তোমার সাথে কোন দিন দেখা করবো না।তবুও আজ হঠাৎ-ই তোমার সাথে দেখা হয়ে গেলো।তাই এতো কাল যে প্রশ্নটা থেমে ছিল,আজ তার
উত্তর দেবো।এতে তোমার ভুল ভাঙ্গবে এবং সত্যটাও
বের হয়ে আসবে।
সে দিন তুমি আমাকে প্রতারক ভেবে
দেশ ছাড়লে।জানি না তুমি কেন আমাকে প্রতারক
বলেছিলে।তবে আমার ধারণা তুমি সেদিন আমার
বিছানায়,অন্য কিছু দেখনি।জানালা
দিয়ে তুমি দু’টো বিড়ালই দেখে ছিলে।কারণ
আমি দু’দিন পরে বাসায় এসে দেখি বিড়াল আমার বিছানায় প্রসাব-পায়খানা করে পুরো রুমটাই নস্ট
করে রেখেছে।আমি দেশে(গ্রামের বাড়ি)যাবার
সময় তাড়াহুড়োর কারণে জানালাটা বন্ধ করতে ভুলে গিয়েছিলাম।তখন আমার খুব টেনশন ছিল। আমার
মায়ের খুব অসুখ ছিল।
তোমার সেই চিঠিটা পড়ে মনের মধ্যে
খুব বেশী আঘাত পেয়েছিলাম।
তাই আমি সেদিন প্রচন্ড অভিমানী
হয়ে বিয়ের পিড়িতে পা দিয়েছি।কারণ
তোমার মতো একজন অবুঝ মনের মানুষের সাথে আর যাই হোক ঘর বাঁধা যায় না।ভালোবাসায় বিশ্বাস না থাকলে সে ভালোবাসা কোন দিনই টিকে থাকে
না।তাই তোমার সাথে আর কোন যোগাযোগ
করিনি।এমন কি আর কোন দিন দেখাও করতে
চাইনি।পারলে আমাকে ক্ষমা করো।আমি সুখেই আছি।
২২.০২.২০০০ইং
ইতি -রুন্টি
চিঠিটা পড়ে রুবেলের মনের জ্বালা
আরও দ্বিগুণ বেড়ে গেল। এ কি
হলো!কি ভুল না হয়ে গেল।মনটা
খুব অস্থির লাগছে।শরীরও খুব খারাপ লাগছে। এ কি হয়ে গেল রুবেলের।এক গ্লাস ঠান্ডা পানি পান করলো।তারপর
বিধ্বস্ত মন নিয়ে খোলা ছাদে গেল।আজও সেই
দিনের মত জ্যোৎস্না ভরা রাত।বড় চাঁদ
উঠেছে। আকাশ ভরা তারা।আজও ভরা পূর্ণিমার জোয়ার যেন যৌবনে পা দিয়েছে।কিন্তু আজ সেই মন নেই রুবেলের।রুন্টির রুমের দিকে তাকাতেই দেখে,আজ সত্যি সত্যি দু’টি মানব-মানবী
বিছানায় শুয়ে আছে।তাদের দেহের এক অংশ স্পস্ট দেখা
যাচ্ছে।রুন্টির ধবধবে সাদা নগ্ন পা
দেখা যাচ্ছে।রুবেল নিজেকে এখন খুব জঘন্য
মনে করছে।খুব নোংরা লাগছে নিজেকে। সে নিজেকে নিজেই ঘৃণা করতে লাগলো।কি ভাবে এ মুখ রুন্টিকে দেখাবে।তাই এ
জীবনে বেঁচে থাকার আর অর্থ নাই।ইচ্ছে
করছে এই মুহুর্তে পাঁচ তলা থেকে লাফিয়ে পড়তে।ঠিক সেই সময়ই নীচ থেকে কান্নার চিৎকার শোনা যাচ্ছে।রুবেলের কস্ট আরও দ্বিগুণ থেকে দ্বিগুণ হতে লাগলো।এখন আর মোটেও বেঁচে থাকার ইচ্ছে নেই।মায়ের
সাথে-সাথে রুবেলও চলে যাবে এই পৃথিবী ছেড়ে।
কেন না এই দুঃখ,এই কস্ট,এই ঘৃণা,এই লজ্জা
নিয়ে বেঁচে থাকা বড় দায়।নিজের
জীবনের উপর তার প্রচন্ড ঘৃণা আর সহ হচ্ছে না।কে যেন ভিতর থেকে ছিঃ ছিঃ করছে। তাই রুবেল
শান্তি চায়,চায় নিজের মৃত্যু। তাই মৃত্যুর
আগে সবার শান্তির জন্য ছোট একটা চিরকুট লেখে গেল।
“আমার এই মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী
নয়।মায়ের সাথে-সাথে আমিও পরপারে
চলে গেলাম।এই অবুঝ মনটাকে তোমরা ক্ষমা
কর।”
রুবেল
চিরকুটের শেষ লাইনের অর্থটা
শুধু রুন্টি ছাড়া আর কেউ বুঝল না।
* * * * * * *
প্রকাশিতঃসাপ্তাহিক রোববার (2016 )
http://robbar.net/%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D-%E0%A6%AE%E0%A6%A8/
http://robbar.net/%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%9D-%E0%A6%AE%E0%A6%A8/
* * * * * * *
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন